গৃহস্থালির টুকিটাকি
* ছোট মাছে সহজে আঁশ ছাড়ানোর জন্য মাছের গায়ে অল্প আটা মাখিয়ে আঁশ ছাড়ান।
* সবজির খোসা, চা-পাতা, মাছের নাড়িভুঁড়ি ইত্যাদি কিছুই ফেলে দেবেন না। এগুলো আপনার গাছের জন্য দারুণ সার।
* খেজুরের গুড়ের পায়েস করতে গিয়ে দেখা যায় দুধ জমে যায় কিংবা ফেটে যায়, দুধের সঙ্গে মেশানোর আগে গুড় পানি দিয়ে জ্বাল দিয়ে ঠাণ্ডা করে তারপর মেশান। তাহলে দুধ জমে যাওয়ার কিংবা ফেটে যাওয়ার ভয় থাকবে না।
* করোলা ভাজা খাওয়ার সময় একটু আচারের তেল দিয়ে খাবেন, তাহলে তেতোভাবটা কম লাগবে এবং খেতে সুস্বাদু হবে।
* সব ধরনের আচারে একটু তেঁতুল মিশিয়ে নিন, তাহলে আচার দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করে রাখা যাবে এবং আচারটা মজাদারও হবে।
* মাছ নরম হয়ে গেলে ভাজার সময় একটু ময়দা কিংবা চালের গুঁড়া মাখিয়ে ভাজুন। মাছ সহজে ভেঙে যাবে না এবং মচমচে থাকবে।
* রান্নার ১০ মিনিট আগে কিছুক্ষণ মাছ ভিনেগারে ভিজিয়ে রাখুন। আঁশটে গন্ধ চলে যাবে।
* ফ্রিজের দুর্গন্ধ দূর করতে লেবু কেটে রেখে দিতে পারেন। গন্ধ চলে যাবে।
* গরম ভাতের মধ্যে কালিজিরা কিংবা জিরার গোটা ছিটিয়ে ভাত পরিবেশন করতে পারেন। আলাদা স্বাদ পাবেন। এ ছাড়া লেবুর মতো জাম্বুরা ভর্তা ভাতের সঙ্গে খেতে পারেন। আপনার রসনায় ভিন্ন স্বাদ আনবে।
* গরম ভাতে নারিকেলের দুধ মিশিয়ে পরিবেশন করুন। আলাদা স্বাদ পাবেন।
* কোনো ভাজাভুজি করার সময় ময়দায় একটু লেবুর রস দিয়ে নেবেন। এতে ভাজাটা মচমচে হবে।
* পাউরুটি, জিলাপি, কিংবা বসনিয়া পরোটা তৈরিতে ইস্ট লাগে। আপনি ইচ্ছা করলে বাসায় তৈরি করতে পারেন ইস্ট। ময়দা গুলে তিন দিন পচিয়ে রোদে শুকিয়ে নিন। পাটায় পিষে গুঁড়া করে রেখে দিন। যখন প্রয়োজন হবে এখান থেকে এক চিমটি দেবেন।
কাজী সানজিদা আফরিন